মসজিদে জামাতে নামাজের দৃশ্য
মসজিদে জামাতে নামাজের দৃশ্য এ শিশুটির মনে কতোটা জায়গা করে নিয়েছে তা নিচের ছবিটিই জানান দিচ্ছে। শিশুদের স্মৃতির পাতায় মসজিদে যাওয়া নিয়ে কোন তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণ যেন আমরা কেউই না হই।
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন সালাত কায়েমকারী হয় সেজন্য তাদেরকে মসজিদ মুখি করতে হবে ছোটবেলা থেকেই।
কিন্তু মসজিদে শিশুদের আগমনে আমরা অনেকেই বিরক্ত হই। একবার কোন শিশুকে মসজিদ থেকে তাড়িয়ে দিলে কিংবা ধমক দিলে সে মসজিদে আসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। পরবর্তিতে তাকে মসজিদমুখী করাটা খুবই কঠিন।
আমরা অনেকেই ছোটদেরকে মসজিদে নিয়ে যেতে চাইনা বা বারণ করি। আর ওরা বড় হয়ে কেন মসজিদে যায়না এ নিয়ে আপত্তি তুলি ও পরবর্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ করি। “হুজুর আমার ছেলেটার জন্য একটু দোয়া করবেন, ও যেন নামাজী হয়”। এরকম কথা হর হামেশা অনেকেই এসে আমাদেরকে বলেন।
আসলে সন্তানদেরকে ছোটবেলা থেকেই সাথে করে মসজিদে নিয়ে যেতে হবে আর বুঝাতে হবে যে এটা আমাদের ইবাদতের জায়গা। এখানে ইবাদাত করতে হয়, দুষ্টুমি করতে হয়না। দেখা যাবে যে, দুষ্টুমি, খেলাধুলা, দৌড়াদৌড়ি, হৈ হোল্লড় করতে করতে বয়সের ব্যবধানে ওরা নিজেরাই বুঝে যাবে যে মসজিদে কি করতে হয় আর কি করতে হয় না।
তাই আসুন, সবাই মিলে শিশু কিশোরদের মসজিদ মুখী করি। আর কখনো জেনো রবের ঘরে রবের ছোট্ট ছোট্ট বান্দা বান্দীদেরকে প্রবেশে বাঁধা না দেই। রবের সংস্পর্শে আলোকিত হয়ে উঠুক আমাদের ছোট্ট সোনামণিদের নিষ্পাপ জীবন।
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন সালাত কায়েমকারী হয় সেজন্য তাদেরকে মসজিদ মুখি করতে হবে ছোটবেলা থেকেই।
কিন্তু মসজিদে শিশুদের আগমনে আমরা অনেকেই বিরক্ত হই। একবার কোন শিশুকে মসজিদ থেকে তাড়িয়ে দিলে কিংবা ধমক দিলে সে মসজিদে আসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। পরবর্তিতে তাকে মসজিদমুখী করাটা খুবই কঠিন।
আমরা অনেকেই ছোটদেরকে মসজিদে নিয়ে যেতে চাইনা বা বারণ করি। আর ওরা বড় হয়ে কেন মসজিদে যায়না এ নিয়ে আপত্তি তুলি ও পরবর্তিতে উদ্বেগ প্রকাশ করি। “হুজুর আমার ছেলেটার জন্য একটু দোয়া করবেন, ও যেন নামাজী হয়”। এরকম কথা হর হামেশা অনেকেই এসে আমাদেরকে বলেন।
আসলে সন্তানদেরকে ছোটবেলা থেকেই সাথে করে মসজিদে নিয়ে যেতে হবে আর বুঝাতে হবে যে এটা আমাদের ইবাদতের জায়গা। এখানে ইবাদাত করতে হয়, দুষ্টুমি করতে হয়না। দেখা যাবে যে, দুষ্টুমি, খেলাধুলা, দৌড়াদৌড়ি, হৈ হোল্লড় করতে করতে বয়সের ব্যবধানে ওরা নিজেরাই বুঝে যাবে যে মসজিদে কি করতে হয় আর কি করতে হয় না।
তাই আসুন, সবাই মিলে শিশু কিশোরদের মসজিদ মুখী করি। আর কখনো জেনো রবের ঘরে রবের ছোট্ট ছোট্ট বান্দা বান্দীদেরকে প্রবেশে বাঁধা না দেই। রবের সংস্পর্শে আলোকিত হয়ে উঠুক আমাদের ছোট্ট সোনামণিদের নিষ্পাপ জীবন।
No comments